নিজস্ব সংবাদদাতাঃ নয়া দিল্লিঃ দেশ জুড়ে বিধ্বস্ত গোটা দেশ। একে করোনা এর উপর ব্ল্যাক ফাঙ্গাস, হোয়াইট ফাঙ্গাসের তারপর আবার এরই মধ্যে ইয়লো ফাঙ্গাস অর্থাৎ মানব শরীরে হলুদ ছত্রাকের হানা।
দিল্লির এনসিআরে একজন ব্যক্তির শরীরে এই ইয়লো ফাঙ্গাস থাবা বসিয়েছে। ওই ব্যক্তির ডক্টর ব্রিজ পাল ত্যাগী হাসপাতালে চিকিত্সা চলছে। এই নতুন সংক্রমণে তীব্র আতঙ্ক সৃষ্টি করছে চিকিত্সক মহলে।
চিকিত্সক ও বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ব্ল্যাক ফাঙ্গাস এবং হোয়াইট ফাঙ্গাসের থেকে ইয়লো ফাঙ্গাস অনেক বেশী ক্ষতিকর। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবেই ফাঙ্গাসরা শরীরে বাসা বাঁধছে। এছাড়া এই ইয়লো ফাঙ্গাস বাসি খাবার থেকে শরীরে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। ইয়লো ফাঙ্গাস শরীরের ভেতরের বেশী ক্ষতি করায় মৃত্যুহার অনেকটাই বেশী হচ্ছে।
ইয়লো ফাঙ্গাসের প্রভাবে চোখ ধীরে ধীরে বুজে আসতে থাকে। শরীরের যেকোনো অংশে পচন ধরতে পারে। এমনকি বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল হয়ে যেতে পারে।
ইয়লো ফাঙ্গাসের উপসর্গগুলি হলো
১) শারীরে ক্লান্তি থাকবে।
২) ধীরে ধীরে ওজন কমবে।
৩) ক্ষতস্থান শীঘ্র সেরে উঠতে সময় লাগবে।
৪) খিদে কমে যাবে বা একেবারেই খিদে থাকবে না।
৫) সংক্রমণের মাত্রা অধিক হলে ক্ষতস্থান থেকে পুঁজ বের হবে।