Indian Prime Time
True News only ....

শিশুদের করোনা থেকে রক্ষা করতে প্রয়োজন হামের টীকা

- Sponsored -

- Sponsored -

- Slide Ad -

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ পুনেঃ বিশেষজ্ঞমহলের মত অনুযায়ী দেশ জুড়ে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে শিশুদের সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা প্রবল। কারণ কানাডা, আমেরিকার মতো দেশে শিশুদের ভ্যাক্সিনেশন শুরু হলেও এখনো অবধি ভারতে শিশুদের ভ্যাক্সিনেশন করা সম্ভব হয়নি।

অবশ্য এই কঠিন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পুনের বিজে মেডিকেল কলেজের একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে হামের টীকা শিশুদের করোনা থেকে বাঁচাতে পারবে।
গবেষকরা জানান, “হামের টীকা করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে ৮৭.‌৫% কার্যকর। এছাড়া দীর্ঘদিন হামের টীকা করোনা সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারে। ১ বছর থেকে ১৭ বছর বয়সী ৫৪৮ জন শিশুর ওপর গবেষণাটি করা হয়”।

শিশু চিকিত্‍সক ডা.‌ নীলেশ গুজার জানালেন, “এই প্রথম বিশ্বে এই ধরনের গবেষণা করা হলো। করোনা সংক্রমণের নেপথ্যে SARS-CoV-2 ভাইরাস রয়েছে। এর অ্যামাইনো অ্যাসিডের গঠন ও রুবেল্লা ভাইরাসের অ্যামাইনো অ্যাসিডের গঠন অনেকটা এক। এই রুবেল্লা ভাইরাসের কারণে জার্মান মিসল্‌স হয়। তাছাড়া করোনা ভাইরাসের মধ্যে যে স্পাইক প্রোটিন রয়েছে তার গঠনের সাথে মিসল্‌স ভাইরাসের থাকা হেমাগ্লুটিনিন প্রোটিনের মিল আছে। সেই কারণেই আমরা এই গবেষণা শুরু করেছি যার ফল আশাব্যঞ্জক”।

তাই যতদিন দেশে শিশুদের জন্য করোনার ভ্যাক্সিন পাওয়া যাচ্ছে না ততদিন হাম ঠেকাতে ব্যবহৃত এমএমআর টীকা সুরক্ষিত রাখবে। হামের টীকার প্রথম ডোজ ৯ মাস থেকে ১২ মাস বয়সে দেওয়া হয়। আর দ্বিতীয় ডোজ ১৬ মাস থেকে ২৪ মাস বয়সে দেওয়া হয়।

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored -

এর ফলে চিকিত্‍সক মহল জানিয়েছেন যে, “এখনো যে সব শিশুর হামের টীকা নেওয়া হয়নি দ্রুত তাদের হামের টীকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক”।

এখনো পর্যন্ত শিশুদের জন্য ফাইজার ভ্যাক্সিনের ছাড়পত্র দেওয়া হলেও ভারতের হাতে এসে পৌঁছায়নি। এদিকে শিশুদের জন্য ভারত বায়োটেক এবং জাইডাস ক্যাডিলা যৌথভাবে করোনা ভ্যাক্সিনের ট্রায়াল চালাচ্ছে।

যদিও ইতিমধ্যে দেশের আটটি রাজ্যে ডেল্টা প্লাস ভ্যারিয়েন্টের সন্ধান পাওয়া গেছে। মহারাষ্ট্রে এর প্রভাব সবথেকে বেশী।

- Sponsored -

- Sponsored -

Get real time updates directly on you device, subscribe now.

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored