ওয়েব ডেস্কঃ সচিত্র পরিচয়পত্রের জন্য ১৯৯৩ সাল থেকে প্রথম ভোটার কার্ড চালু হয়। আর তারপরই একে একে চালু হয় প্যান কার্ড, আধার কার্ড। বর্তমানে ডিজিটাল যুগে পরিচয়পত্র যেমন প্যান কার্ড, আধার কার্ড এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স সবকিছুই ডিজিটাল। তাই এবার নির্বাচন কমিশন সহজেই ব্যবহারের জন্য ডিজিটাল পদ্ধতিতে সচিত্র ভোটার কার্ড দেওয়ার বিষয়ে ভাবনা-চিন্তা শুরু করেছেন। তারফলে ভোটার কার্ডের ছবি আরো পরিষ্কার আসবে এবং ছবিতে থাকা মানুষটিকে চিহ্নিত করতে অনেক বেশি সুবিধা হবে।
নির্বাচন কমিশনের এক ঊর্ধ্বতন আধিকারিকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এ বিষয়ে এখনো পর্যন্ত কোনো সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি।
শুধু রাজ্যগুলির মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক এবং তৃণমূল স্তরের কর্মী ও তার সংশ্লিষ্ট সমস্ত পক্ষের কাছ থেকে এ বিষয়ে পরামর্শ পাওয়া গেছে। আর সেই ধারণা থেকে কাজ শুরু হয়েছে।
এই বিষয়ে তিনি আরো জানান যে ডিজিটাল ভোটার পরিচয়পত্রটি অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে মোবাইলে রাখা যেতে পারে এমনকি এটি ইমেল বা ওয়েবসাইটেও থাকতে পারে। দ্রুত ব্যবহারের জন্যই এই ধরণের চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে।
তবে নির্বাচন কমিশনের অপর এক আধিকারিক বলেন কমিশনকে এই বিষয়ে কোনোরকম জোরালো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে নিরাপত্তার দিকগুলি ভালোভাবে খুঁটিয়ে দেখে নিতে হবে। যাতে পরবর্তী ক্ষেত্রে মানুষকে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে না হয়।