Indian Prime Time
True News only ....

শারীরিক চাহিদা অনুযায়ী ক্যালোরিযুক্ত খাবার খেলেই কমবে ওজন

- Sponsored -

- Sponsored -

ADVERTISMENT

ADVERTISMENT

ওয়েব ডেস্কঃ সুন্দর ফিগার কে না চান? আর বর্তমান প্রজন্মে প্রায় প্রত্যেকেই Diet control করতে ভীষণ ভালোবাসে। Diet মানে শরীরে যতটা ক্যালোরি প্রয়োজন তার সরবরাহ কমিয়ে দেওয়া তার পাশাপাশি ব্যায়াম বা অনুশীলন করে শরীর থেকে কিছুটা বাড়তি মেদ কমিয়ে দেওয়া।
এইভাবে ক্যালোরি কম করতে করতে অনেক সময়েই শরীরে ক্যালোরির ঘাটতি দেখা দেয়। তখন শরীরে ক্লান্তি ও অবসাদ ঘিরে আসে। অনেকেই দীর্ঘ দিন একই ডায়েটে বিরক্ত হয়ে আগের ডায়েট শুরু করেন যার ফলে কমে যাওয়া ওজন হঠাৎই বৃদ্ধি পায় ও দুশ্চিন্তাও বাড়ে।

- Sponsored -

- Sponsored -

তাই বর্তমানে Reverse Diet খুব জনপ্রিয় হয়েছে উঠেছে। তবে অনেকেই ডায়েটের বিষয়ে অনেকেই জানেন না।
রিভার্স ডায়েটের ক্ষেত্রে প্রথমে মনে রাখা উচিত শরীরের ক্ষেত্রে কতটা ক্যালোরি দরকার। আর ওজন কম করার জন্য যে ডায়েট দেওয়া হয়েছে সেখানে কতটা ক্যালোরি নেওয়া হচ্ছে তা মেনে চলতে হবে। ওজন কমানোর জন্য ডায়েট শেষ হলে রিভার্স ডায়েট শুরু হবে। তখন প্রতি সপ্তাহে ৫০ থেকে ১০০ ক্যালোরি বাড়িয়ে দেওয়া হবে। এইভাবে ক্যালোরি বাড়ানোর পর শেষের দিকে ক্যালোরি বাড়ানো বন্ধ করে দেওয়া হবে।
শুধু ক্যালোরির উপরেই নয় ঘুম, স্ট্রেস, এক্সারসাইজের মাত্রা এবং হরমোনের নিঃসরণের উপরেও ওজন কম বা বেশি হওয়া নির্ভর করে।

Reverse Diet এর আসল কাজ হলো যে ওজন কমেছে সেটা যেন ধরে রাখা যায়। ক্যালোরি বাড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যই হল আগের ডায়েটে যাতে কেউ ফিরে যেতে না যান। শরীরে ক্যালোরির মাত্রা কম হলে লেপটিন নামের হরমোন কমে যায়। এই লেপটিন মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণ করে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন Reverse Diet শরীরে এনার্জি বাড়ায় এবং মুড সুইং নিয়ন্ত্রণে রাখে।

- Sponsored -

- Sponsored -

Get real time updates directly on you device, subscribe now.

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored

- Sponsored