Indian Prime Time
True News only ....

সড়কপথেই বন্যায় বিপর্যস্ত এলাকাগুলি পরিদর্শনে আসেন মুখ্যমন্ত্রী

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored -

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ প্রবল বৃষ্টির জেরে একাধিক নদী বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় হু হু করে জল প্রবেশ করে হাওড়া-‌হুগলীর একাধিক গ্রাম বন্যায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ঘর-বাড়ি, বিদ্যালয়, চাষের জমি ও গ্রামীণ রাস্তাঘাটও একেবারে জলের তলায়। তাই যোগাযোগ ব্যবস্থাও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।

আর এই এই বিধ্বস্ত পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে আজ বন্যায় বিপর্যস্ত এলাকাগুলি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরিদর্শনে আসেন। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ মানুষজনের সঙ্গে কথাও বলবেন। এছাড়া জেলা প্রশাসনের আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠকও করবেন।

দুর্গাপুর ব্যারেজ সহ একাধিক ড্যাম থেকে জল ছাড়া হচ্ছে। ফলে আমতা, খানাকুল এবং উদয়নারায়ণপুর সম্পূর্ণ জলের তলায় চলে গিয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতে স্বাভাবিক জনজীবন পুরোপুরি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। মানুষের কাছে বিপর্যয় মোকাবিলা দলের সদস্যরা নৌকায় করে ত্রাণ পৌঁছে দিচ্ছে। কিন্তু গ্রামবাসীদের অভিযোগ তারা যথাযথ কোনো ত্রাণ পাচ্ছে না।

- Sponsored -

- Sponsored -

গতকালই সেচ মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র হাওড়ার বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে যান। বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সৌমেন মহাপাত্র বলেন, “কেন্দ্র ইচ্ছে করে রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি তৈরী করে দিল। কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য আমতা, উদয়নারায়ণপুর বন্যায় ভাসছে। কিছুতেই কেন্দ্র দু’দিনে জল ছাড়ার পরিমাণ কমাচ্ছে না। পলি তোলার দরকার তাও করে না”।

যদিও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সৌমেন মহাপাত্রের যুক্তি সম্পূর্ণ ভুল বলে জানালেন যে, “রাজ্যে তৃণমূল সরকারের আমলে কোনো স্থায়ী পরিকল্পনা নেওয়া হয়নি। এরফলে ডিভিসি জল ছাড়লেই আর একটানা বৃষ্টি হলেই দামোদরের তীরবর্তী সব গ্রাম জলের তলায় চলে যায়। সেচ দপ্তর কোনো কাজই করে না”।

Get real time updates directly on you device, subscribe now.

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored

- Sponsored