নিজস্ব সংবাদদাতাঃ নয়া দিল্লিঃ কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন অর্থবর্ষের বাজেটে বেতনভূক মধ্যবিত্তের কর ছাড়ের ক্ষেত্রে কোনো ঘোষণা না করলেও জানান, ‘‘আয়করের ধাপ (স্ল্যাব) একই থাকছে। ভার্চুয়াল, ডিজিটাল সম্পদ বিক্রি বা অধিগ্রহণ থেকে আয়ের উপর ৩০ শতাংশ কর বসছে। আর প্রত্যক্ষ কর ব্যবস্থায় সংস্কারের দিকে নজর দিয়েছে কেন্দ্র।’’
এছাড়া কো-অপারেটিভ সোসাইটির করের হার ১৫ শতাংশ করা হচ্ছে। এদিকে স্টার্ট-আপ ব্যবসার ক্ষেত্রে উদ্যোগপতিরা ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ অবধি এক বছরের ট্যাক্স ইনসেন্টিভ পাবেন। অন্য দিকে দু’বছরের মধ্যে করদাতারা যেকোনো ত্রুটি সংশোধন করে রিটার্ন ফাইল করতে পারবেন।
পাশাপাশি ডিজিটাল সম্পত্তির হস্তান্তরের ক্ষেত্রে এক শতাংশ কর ধার্য হয়েছে। জাতীয় পেনশন প্রকল্পের ক্ষেত্রে ১০ থেকে ১৪ শতাংশ কর ছাড় করা হচ্ছে। এর সাথে নিত্য প্রয়োজনীয় বেশ কিছু জিনিসের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে আবার বেশ কিছু জিনিসের দাম হ্রাস পেয়েছে।
এবার দেখে নেওয়া যাক সস্তার তালিকায় থাকা সামগ্রী-
১) যেকোনো বস্ত্র ও চামড়া পণ্য।
২) রত্ন, হীরে এবং ইমিটেশন গয়না।
৩) মোবাইল ফোন, চার্জার সহ মোবাইল ক্যামেরার লেন্স।
৪) রত্ন ও গয়নার উপ্র শুল্ক কমানোর পাশাপাশি মিথানেল সহ বেশ কিছু রাসায়নিক এবং পেট্রোপণ্যের উপ্র থেকেও আমদানি শুল্ক কমানো হয়েছে।
দাম বৃদ্ধি পাওয়া জিনিসপত্রের তালিকায় থাকা সামগ্রী-
১) ছাতা সহ সমস্তরকম আমদানিকৃত দ্রব্য।
২) লোহার উপর শুল্ক বৃদ্ধির সাথে সাথে ক্রিপ্টোকারেন্সি ও ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেনেও কর বৃদ্ধি পাচ্ছে।