Indian Prime Time
True News only ....

হাড়ে জোর আনতে আজ থেকেই খাওয়া শুরু করুন এই খাবারগুলি

- Sponsored -

- Sponsored -

- Slide Ad -

মিনাক্ষী দাসঃ এখন আর পা-কোমরের যন্ত্রণার জন্য বয়স লাগে না। একটু বেশী হাঁটাহাঁটি, কায়িক পরিশ্রম করলেই পায়ের যন্ত্রণা শুরু হয়। সব ব্যথা যে বাত বা আর্থ্রাইটিস, তা নয়। কিন্তু শরীরে ক্যালশিয়ামের অভাব হলে যেকোনো বয়সেই হাড়ের সমস্যা হতে পারে। আর হাড়ের গঠন ও ঘনত্ব সঠিক রাখতে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি থাকলে চলবে না। হাড় মজবুত রাখতে ভিটামিন ই, এ, ডি কে- এর মতো উপাদানগুলিও অত্যন্ত জরুরী।

তাই হাড়ের কোনো সমস্যা হলেই ক্যালশিয়ামের ওষুধ অথবা সাপ্লিমেন্ট খেয়ে নেওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। তবে আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা কিন্তু ক্যালশিয়ামের ওষুধকে খুব একটা সমর্থন করে না। বরং চিকিৎসকদের মত অনুযায়ী, বেশী ওষুধ খেলে তা কিডনিতে গিয়ে জমা হয়। যা দীর্ঘদিন জমতে জমতে তা পাথরে পরিণত হয়। ফলে হাড়ের সমস্যা আটকানোর জন্য ওষুধের সাথে ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যথেষ্ট প্রয়োজন।

১) ডালঃ ছোলা, মুগ, মটর, মুসুর, রাজমা, সয়াবিন ক্যালশিয়ামের খুব ভালো উৎস। এক কাপ রান্না করা মুগ ডালে প্রায় ২৭০ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম আছে। তাই অন্যান্য খাবারের সাথে রোজ ডাল খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

২) তিলঃ তিলের মধ্যেও প্রচুর ক্যালশিয়াম থাকে। পুষ্টিবিদদের মতে, “নিয়মিত এক টেবিল চামচ তিলের বীজ খেলে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালশিয়াম পৌঁছে যায়।” তিলের মধ্যে ক্যালশিয়াম ছাড়াও জিঙ্ক, আয়রন এবং ম্যাগনেশিয়াম আছে।

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored -

৩) শাকপাতাঃ নটে শাক, সর্ষে শাক, পালং শাক সহ বিভিন্ন শাকপাতাতেও ক্যালশিয়াম আছে। এছাড়া এই সব শাকে ভিটামিন কে, ম্যাগনেশিয়াম এবং ফাইবার রয়েছে। হাড়ের সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রতিদিন এই শাকপাতা পাতে রাখতে হবে।

৪) কাঠবাদামঃ কাঠবাদামে প্রচুর ক্যালশিয়াম রয়েছে। এই কাঠবাদাম প্রোটিন, ভিটামিন ই ও ম্যাগনেশিয়ামের চাহিদাও পূরণ করতে পারে। তাছাড়া অল্প খিদের জন্য কাঠবাদাম হলো একটি স্বাস্থ্যকর স্ন্যাক্‌স।

৫) দুগ্ধজাত খাবারঃ দুধ ক্যালশিয়ামের অন্যতম প্রধান উৎস। এক কাপ মাঠাযুক্ত দুধে প্রায় ২৭০ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। সয়াবিন থেকে যে দুধ পাওয়া যায়, সেই এক কাপ দুধে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম পাওয়া যায়। এর জেরে যাদের দুধ হজম করতে সমস্যা হয় তারা সয়া মিল্ক, আমন্ড মিল্ক বা নারকেলের দুধ খেতে পারেন। আর যাদের দুধ একেবারেই সহ্য হয় না তারা দই খেতে পারে। দইয়ের মধ্যে ল্যাক্টোব্যাসিলাস রয়েছে। এই দই খেলে পেটের সমস্যা হয় না।

- Sponsored -

- Sponsored -

Get real time updates directly on you device, subscribe now.

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored