Indian Prime Time
True News only ....

আবাসের টাকায় তৈরী বাড়ি ভেঙে দিলেন রেল কর্তারা

- Sponsored -

- Sponsored -

- Slide Ad -

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ জলপাইগুড়িঃ জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়ির দোমহনি এলাকায় অধিকাংশ বাসিন্দারা দীর্ঘদিন ধরে ঝুপড়ি বাড়িতে থাকতেন। আবেদনের পর আবাসের টাকা মিলেছিল। প্রথম কিস্তির টাকাও পেয়েছিলেন। ওই টাকায় বাড়িও তৈরী করেছিলেন। কিন্তু সুখ সইল না। আজ কেন্দ্রীয় সরকারী আধিকারিকরা আবাসের টাকায় তৈরী করা একের পর এক বাড়ি ভেঙে দিলেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় তুমুল উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে।

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored -

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দোমহনি গ্রাম পঞ্চায়েতের মাল গুদাম পাড়া এলাকায় রেলের জমিতে একাধিক ঝুপড়ি বাড়ি ছিল। সম্প্রতি বেশ কয়েকজন বাসিন্দা বাংলার আবাস যোজনার প্রথম কিস্তির ষাট হাজার টাকা পেয়ে বাড়ি বানানোর কাজ শুরু করেছিলেন। তবে এদিন রেলের আধিকারিকরা রেল পুলিশদের সাথে নিয়ে ওই স্থানে গিয়ে একের পর এক বাড়ি ভেঙে দেন। এরপরই উত্তেজিত জনতা পথ অবরোধ করেন। ময়নাগুড়ি থানার পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায়।
রেল আধিকারিক অমিত কুমার ভগত জানান, “রেলের জমিতে কোনো নির্মাণ কাজ করা বেআইনী। তাই ভেঙে দেওয়া হয়েছে। আর পুরোনো যা ছিল, তা আমরা কোনো কিছুই ভাঙিনি। আমাদের কাছে নির্দেশ ছিল, যা নতুন করে তৈরী করা হচ্ছে, তা ভেঙে দিতে। রেলের জমিতে কোনো কিছু তৈরী করার জন্য কোনো টাকা তো অনুমোদনই হয় না। এটাই দেখার রয়েছে।” এছাড়া এও স্বীকার করে নিয়েছেন যে, “রেলের নিয়ম রয়েছে, পুরোনো ,স্ট্রাকচারের জন্য নোটিশ দিতে। কিন্তু নতুন কিছু তৈরী হলে তা ভাঙতে নোটিশ দেওয়া হবে না।”

পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য সুবোধ দাস বলেন, “আমি রেলের কর্তাদের কাছে হাতজোড় করে বলেছিলাম। তবে ওরা শোনেনি। আমি একটু সময়ও চেয়েছিলাম। সেটাও দিতে নারাজ।” কিন্তু রেলের জমিতে কি আবাসের টাকায় বাড়ি বানানো যায়? প্রশ্ন করতে তিনি বলেন, “আমি জানি না এটা আবাসের টাকায় কিনা। তবে ঘরে সাপ ঢুকছিল বলে, দুটো ইট দিয়ে গাঁথছিল।”

- Sponsored -

- Sponsored -

Get real time updates directly on you device, subscribe now.

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored