মিনাক্ষী দাসঃ হজমে উপকারী ফল হিসেবে শশার নামই প্রথমে আসে। এই শশাকে আমরা স্যালাডেও ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এই শশা দিয়েও দারুণ সুস্বাদু পদ রান্না করা যায়। যা একবার খেলে বার বার খেতে ইচ্ছা করবে।
উপকরণঃ ৫ টি মাঝারী শশা, ১ কেজি কিমা, ১ চা চামচ ময়দা, ১ টি তেজপাতা, ২ টি এলাচ, ২ টুকরো দারচিনি, ১ কাপ পেঁয়াজ কুচি, ১ চা চামচ আদা বাটা, ১ চা চামচ রসুন বাটা, ১ চা চামচ জিরে বাটা, ১ চা চামচ ধনে বাটা, ২ কাপ গোলমরিচ গুঁড়ো, ২ চা চামচ সাদা মরিচ গুঁড়ো, পরিমাণমতো তেল ও জল।
প্রণালীঃ কড়াইতে তেল দিয়ে অর্ধেকটা পেঁয়াজ ভেজে সব মশলার অর্ধেকটাও কিমা দিয়ে ভেজে জল দিতে হবে। মাংস সেদ্ধ হয়ে গেলে নেড়ে জল শুকিয়ে নিতে হবে। এবার শশার খোসা ছাড়িয়ে একদিকে কেটে ভেতরের সব বীজ সহ শাঁস মগজ বের করে নিতে হবে। তবে কাটা মুখটা ফেললে চলবে না। কিমা ঠান্ডা করে শশার মধ্যে পুর ভরে কাটা অংশটা শশার ফাঁকা মুখে বসিয়ে কাঠি দিয়ে আটকে দিতে হবে।
Sponsored Ads
Display Your Ads Here
আর পুর ভরার পর যে কিমা থাকবে সেটা রেখে একটি পাত্রে তেল গরম করে শশাগুলো লাল করে ভেজে নিয়ে তুলে নিতে হবে। এবার তেলে বাকি পেঁয়াজকুচি এবং মশলা ভেজে তাতে ময়দা দিয়ে সামান্য জল দিয়ে কষিয়ে ভাজা শশাগুলো দিয়ে দিতে হবে। এবার একটু এপিঠ-ওপিঠ উল্টে আন্দাজমতো জল দিয়ে অবশিষ্ট কিমা মেশাতে হবে। এরপর কাঁচালঙ্কা দিয়ে অল্প আঁচে ঢেকে রাখতে হবে। তারপর ঝোল শুকিয়ে মাখামাখা হয়ে গেলে নামিয়ে নিতে হবে।