মিনাক্ষী দাসঃ গরম ভাতে সুগন্ধ ছড়ানো থেকে খিচুড়ি সহ নানা ধরণের খাবারে স্বাদ পরিবর্তনে ঘি জুরি মেলা ভার। খাবারের সাথে ছাড়াও অনেকে ঘি শুধু খেতেও ভালোবাসে।
কিন্তু ঘি অনেকেরই শারীরিকভাবে ক্ষতি করতে পারে। আবার অনেকের খাওয়ার তালিকা থেকে বাদ থাকে। কেউ কেউ আবার বলে থাকে ঘি শরীরে ওজন ও প্রেসার বাড়িয়ে তোলে।
Sponsored Ads
Display Your Ads Here
তবে কোনো কিছু সম্পর্কে সঠিকভাবে না জেনে বুঝেই একে ভুল খারাপের তালিকায় তোলা উচিত নয়। নির্দিষ্ট কিছু খাবারের সাথে সঠিক মাত্রায় ঘি যোগ করলে কিন্তু শারীরিক ক্ষতির সম্ভাবনা অনেকটাই কম থাকে। শুধু কতোটা পরিমাণ প্রযোজ্য সেটাই মেনে চলতে হবে।
Sponsored Ads
Display Your Ads Here
পুষ্টিবিদদের মতে, “সাধারণত মিলেট জাতীয় খাবার যেমন রাগী এবং নাচ্নি এগুলির ক্ষেত্রে তুলনামূলক ডাল ও ভাতের থেকে কম ঘি ব্যবহার করা উচিত”।
Sponsored Ads
Display Your Ads Here
“এমন পরিমাণ ঘি ব্যবহার করা উচিত যাতে খাবারের নিজস্ব স্বাদ এবং সুগন্ধ সব হারিয়ে না গিয়ে সব কিছু বজায় থাকে। ঘি আমাদের জীবনের একটি চিরন্তন খাবার যা বাদ দেওয়া সম্ভব নয় তাই একে আয়ত্বে রাখতে হবে। ডাল, সব্জি, রুটি ও বাজরা ইত্যাদিতে পরিমাণে একটু বেশী হবে”।
ঘি নির্দিষ্ট কিছু ভিটামিন সমৃদ্ধ হওয়ায় ইমিউনিটি ভালো রাখে। ফলে সপ্তাহে অন্তত এক থেকে দু’দিন অবশ্যই ঘি খাওয়া উচিত। এতে শরীরের কোনো ক্ষতি হবে না বরং ভালো থাকবে।