হাওড়া পৌরনিগমে গাছ ভেঙে মৃত্যু হলো ২ জনের

Share

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ হাওড়াঃ আজ সাতসকালে হাওড়া পৌরনিগমের মুখ্য পৌর প্রশাসকের দপ্তরের সামনে একটি ইউক্যালিপটাস গাছ ভেঙে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতরা হলো হাওড়া পৌরনিগমের কর্মী উমেশ মাহাতো ও নুর মহম্মদ। একজন স্থায়ী এবং অন্যজন অস্থায়ী কর্মী ছিলেন। এই দুর্ঘটনায় পৌরনিগমে শোরগোল পড়ে যায়।

জানা গেছে, এদিন হঠাৎ গাছটি ভেঙে পড়ার সময় উমেশ ও নুর সেখানে উপস্থিত ছিলেন। ফলে গাছটি তাদের উপর ভেঙে পড়তেই উমেশ এবং নুরের ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়। হাওড়া থানার পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহ দু’টি উদ্ধার করে হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠান। পাশাপাশি বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরে খবর দেওয়া হলে দপ্তরের কর্মীরা এসে গাছটি সরানোর কাজ শুরু করেছেন।

পৌরনিগমের কর্মীদের কথায়, “অনেকদিন ধরে ইউক্যালিপটাস গাছটি হেলে ছিল। যেকোনো সময় ভেঙে পড়ার আশঙ্কা ছিল। এদিন সাতসকালবেলা আচমকা গাছটি ভেঙে পড়তেই দুঘটনাটি ঘটে। যদি অফিস টাইমে গাছটি ভেঙে পড়ত, তাহলে আরও ক্ষয়-ক্ষতি হতে পারত।” বিজেপির তরফে দাবী করা হয়, “গাছটি বিপজ্জনক অবস্থায় ছিল। দীর্ঘদিন ধরে পৌরনিগমকে জানানোর পরেও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।অনেকদিন ধরে ইউক্যালিপটাস গাছটি হেলে ছিল। যেকোনো সময় ভেঙে পড়ার আশঙ্কা ছিল।পৌরনিগমের কর্মীদের কথায়, “অনেকদিন ধরে ইউক্যালিপটাস গাছটি হেলে ছিল। যেকোনো সময় ভেঙে পড়ার আশঙ্কা ছিল। এদিন সাতসকালবেলা আচমকা গাছটি ভেঙে পড়তেই দুঘটনাটি ঘটে। যদি অফিস টাইমে গাছটি ভেঙে পড়ত, তাহলে আরও ক্ষয়-ক্ষতি হতে পারত।” বিজেপির তরফে দাবী করা হয়, “গাছটি বিপজ্জনক অবস্থায় ছিল। দীর্ঘদিন ধরে পৌরনিগমকে জানানোর পরেও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।”পৌরনিগমের কর্মীদের কথায়, “অনেকদিন ধরে ইউক্যালিপটাস গাছটি হেলে ছিল। যেকোনো সময় ভেঙে পড়ার আশঙ্কা ছিল। এদিন সাতসকালবেলা আচমকা গাছটি ভেঙে পড়তেই দুঘটনাটি ঘটে। যদি অফিস টাইমে গাছটি ভেঙে পড়ত, তাহলে আরও ক্ষয়-ক্ষতি হতে পারত।” বিজেপির তরফে দাবী করা হয়, “গাছটি বিপজ্জনক অবস্থায় ছিল। দীর্ঘদিন ধরে পৌরনিগমকে জানানোর পরেও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।অনেকদিন ধরে ইউক্যালিপটাস গাছটি হেলে ছিল। যেকোনো সময় ভেঙে পড়ার আশঙ্কা ছিল।পৌরনিগমের কর্মীদের কথায়, “অনেকদিন ধরে ইউক্যালিপটাস গাছটি হেলে ছিল। যেকোনো সময় ভেঙে পড়ার আশঙ্কা ছিল। এদিন সাতসকালবেলা আচমকা গাছটি ভেঙে পড়তেই দুঘটনাটি ঘটে। যদি অফিস টাইমে গাছটি ভেঙে পড়ত, তাহলে আরও ক্ষয়-ক্ষতি হতে পারত।” বিজেপির তরফে দাবী করা হয়, “গাছটি বিপজ্জনক অবস্থায় ছিল। দীর্ঘদিন ধরে পৌরনিগমকে জানানোর পরেও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।


স্থানীয় বিজেপি নেতা উমেশ রাই জানান, “কোনো ঝড়-বৃষ্টি ছাড়াই গাছটি ভেঙে পড়ল। দু’জনের মৃত্যু দায় পৌরনিগমকে নিতে হবে।” তবে পৌরনিগমের পক্ষ থেকে পুর প্রশাসক মণ্ডলীর চেয়ারম্যান সুজয় চক্রবর্তী বলেন, “যেহেতু গাছটি সজীব গাছ ছিল, তাই ভেঙে পড়ার আমরা কোনো সম্ভাবনা দেখতে পাইনি। তাই কাটা হয়নি। এটা দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। সরকারী নিয়ম মেনে মৃতদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে।” যদিও প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে যে, এতদিন গাছটি হেলে থাকলেও কেটে ফেলা হয়নি কেন?


Share this article

Facebook
Twitter X
WhatsApp
Telegram
 
November 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930