পিঙ্কি পালঃ ডায়মন্ড হারবার: দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার ডায়মন্ড হারবারের লক্ষ্মীপুরের আবাদ গ্রামের কাছে সমুদ্রতটে দৈত্যাকৃতি ডলফিনের নিথর দেহ সৈকতে ঘুরতে আসা পর্যটকদের চোখে পড়া মাত্রই বকখালিতে তুমুল উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। মুহূর্তের মধ্যে এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিশালাকার ডলফিনটি দেখতে অন্যান্য পর্যটক ও স্থানীয় বাসিন্দারা সমুদ্র সৈকতে জমায়েত করেন। এই ডলফিনটি দৈর্ঘ্যে প্রায় ১৭ ফুট এবং প্রস্থে সাড়ে ৯ ফুট। ওজন প্রায় দেড় টন ছিল।
এরপর ফ্রেজারগঞ্জ উপকূল থানার পুলিশ ও বনদপ্তরের কর্মী সহ আধিকারিকদের খবর পাঠানো হয়। পুলিশ এবং বনদপ্তরের কর্মী সহ আধিকারিকরা এসে ডলফিনটিকে রীতিমতো নাইলনের দড়ি দিয়ে বেঁধে জেসিবির সাহায্যে ট্রাকের মধ্যে তুলে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
Sponsored Ads
Display Your Ads Here
বকখালির রেঞ্জ অফিসার অশোক কুমার নস্কর প্রাথমিকভাবে জানিয়েছেন, “ডলফিনটির কোনো জাহাজের সাথে ধাক্কা লেগে মৃত্যু হয়নি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলেই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে অনুমান, সাধারণত ডলফিনরা ৩০ থেকে ৩৫ বছর অবধি বাঁচে। এটি পূর্ণবয়স্ক হওয়ার কারণেই মৃত্যু হয়েছে”।
Sponsored Ads
Display Your Ads Here
যদিও বনদপ্তরের সূত্রে জানা গিয়েছে যে, পরে বৃহদাকার ডলফিনের দেহটি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এই ডলফিন বকখালির এই সমুদ্র সৈকতে কিভাবে এলো তা নিয়ে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে।
Sponsored Ads
Display Your Ads Here