Indian Prime Time
True News only ....

কোভিডের নয়া ভ্যারিয়েন্ট আসতেই কেন্দ্রের তরফে জারি আট দফা নির্দেশিকা

- sponsored -

- sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored -

চয়ন রায়ঃ কলকাতাঃ কোভিডের মতো মহামারীর ভয়াবহ সময় অতিক্রম করে বিশ্ব ধীরে ধীরে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরেছে। কিন্তু নতুন করে করোনার চোখ রাঙানীতে কি তবে মাস্ক, স্যানিটাইজারের দিন ফিরতে চলেছে? এরকমই আভাস দিচ্ছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।

চলতি বছরের ৩১ শে মার্চ থেকে কেন্দ্র সরকারী ভাবে কোভিড প্রোটোকলের যাবতীয় বিধিনিষেধ সরকারীভাবে তুলে নিয়েছিল। যা নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফ থেকে প্রতিটি রাজ্যকে নির্দেশও পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু সাড়ে আট মাসের মাথায় ১৮ ই ডিসেম্বর ফের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক চিঠি পাঠিয়ে রাজ্যগুলিকে করোনার বিধিনিষেধ মেনে চলার কথা জানায়। যেখানে আট দফা নির্দেশিকা মেনে চলার কথা বলা হয়েছে।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচীব সুধাংশ পন্থের সাক্ষর সম্বলিত নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ১) কোভিড সতর্কতায় প্রতিটি রাজ্যকে জেলাগুলিতে নজরদারী আরো বাড়াতে হবে।

২) বিভিন্ন উৎসবে ভিড়ের দিকে বাড়তি নজরদারী রাখতে হবে।

৩) জনস্বাস্থ্যর দিকে অতিরিক্ত নজর দিতে হবে যাতে নতুন করে করোনা সংক্রমণ না ছড়িয়ে পড়ে।

৪) করোনা সংক্রমিত এলাকায় করোনার বিধিনিষেধ ফের নিশ্চিত করতে হবে।

৫) করোনা পরীক্ষার ক্ষেত্রে আরো বেশী যত্নশীল হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

- Sponsored -

- Sponsored -

৬) রাজ্যগুলিকে নিয়মিত জেলাভিত্তিক SARI ও ILI কেসের রিপোর্টে নজর রাখতে বলা হয়েছে। এছাড়া রাজ্যগুলিকে বেশী পরিমাণে RT-PCR টেস্ট করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

৭) পজিটিভ নমুনা এলে INSACOG ল্যাবে জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য সাম্পেল পাঠাতে বলা হয়েছে।

৮) বিশেষত সংক্রমিতের শরীরে করোনার নতুন কোনো সংক্রমণের নমুনা রয়েছে কিনা, সেই ব্যাপারে সতর্কতার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ভারতেও প্রথম কেস শনাক্ত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে কেরলে করোনা আক্রান্ত হয়ে চার জনের মৃত্যু হয়েছে এবং উত্তরপ্রদেশে একজনের মৃত্যু হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে খবর, মৃতদের শরীরে করোনার সাব-ভেরিয়েন্ট জেএন.১ এর সংক্রমণ পাওয়া গিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ৩৩৫ জন রোগী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। আর মোট সংক্রমণের সংখ্যা ১ হাজার ৭০১ জন।

ভারতের পাশাপাশি বিশ্বজুড়ে করোনা নতুন করে চোখ রাঙাচ্ছে। সিঙ্গাপুরেও লাফিয়ে লাফিয়ে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা বাড়ছে। হাসপাতালগুলিতে বেড নেই। আইসিসিইউরও একই পরিস্থিতি। তাই সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রক সংক্রমণ রুখতে বিমানবন্দরে প্রবেশের ক্ষেত্রে সকলের মাস্ক পরা ও করোনার দু’টি ভ্যাক্সিন নেওয়া বাধ্যতামূলক বলে জানিয়েছে।

সিঙ্গাপুরের পাশাপাশি ইন্দোনেশিয়া এবং মালয়েশিয়া বিমানবন্দরেও মাস্ক বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। একই সাথে ইন্দোনেশিয়া সরকার করোনা মোকাবিলায় আগের মতো দূরত্ববিধি মেনে চলা ও বার বার হাত স্যানিটাইজ করার আবেদন জানিয়েছে। নতুন করে কারোর করোনা উপসর্গ দেখা দিলে ঘর থেকে না বেরোনোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। 

- Sponsored -

- Sponsored -

Get real time updates directly on you device, subscribe now.

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored

- Sponsored