রায়া দাসঃ কলকাতাঃ স্ক্রুটিনি-রিভিউয়ের রেজাল্ট সামনে আসতেই রাজ্যের একাধিক জেলা থেকে মেধাতালিকায় ১৩ জন কৃতী উঠে এলো। প্রথম স্থানে নতুন কোনো পড়ুয়াকে দেখা না গেলেও দ্বিতীয় থেকে দশম সব র্যাঙ্কেই নতুন এক ঝাঁক পড়ুয়া উঠে এসেছে।
চতুর্থ থেকে দ্বিতীয়- পূর্ব মেদিনীপুর কন্টাই মডেল ইন্সটিটিউশনের পড়ুয়া সুপ্রতীক মান্না। তাঁর আগে প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৬৯২। এখন বেড়ে হয়েছে ৬৯৪।
অষ্টম থেকে সপ্তম- মালদহ রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের ছাত্র সৃজন প্রামাণিক। আগের মেধাতালিকা বলছে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। এখন বেড়ে হয়েছে ৬৮৯। কংসাবতী শিশু বিদ্যালয়ের পড়ুয়া সৌপ্তিক মুখোপাধ্যায়। আগে প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। বেড়ে হয়েছে ৬৮৯।
Sponsored Ads
Display Your Ads Here
একাদশ থেকে অষ্টম- রামকৃষ্ণ মিশন সারদা বিদ্যাপীঠের ছাত্র দেবজিৎ লাহা। আগে প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৬৮৫। বেড়ে হয়েছে ৬৮৮। তমুলক হ্যামিলটন হাইস্কুলের ছাত্র অন্তরীপ মাইতি। ৬৮৫ নম্বর পাওয়ায় প্রথমে জায়গা মেধাতালিকায়। এখন তাঁর নম্বর ৬৮৮।
একাদশ থেকে নবম- বালুরঘাট হাইস্কুলের ছাত্র চয়ন রায়। আগে প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৬৮৫। এখন বেড়ে হয়েছে ৬৮৭।
Sponsored Ads
Display Your Ads Here
দশম থেকে নবম- নব নালন্দা শান্তিনিকেতনের ছাত্র সাম্যক দাস। আগে প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৬৮৬। এখন বেড়ে হয়েছে ৬৮৭।
দ্বাদশ থেকে নবম- পূর্ব মেদিনীপুরের রামকৃষ্ণ মিশন শিক্ষা মন্দিরের ছাত্র রূপম দিক্ষীত। আগে প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৬৮৪। এখন বেড়ে হয়েছে ৬৮৭।
Sponsored Ads
Display Your Ads Hereএকাদশ থেকে দশম- কোচবিহারের মাথাভাঙা গার্লস হাইস্কুলের পড়ুয়া অন্যন্যা মজুমদার। আগে প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৬৮৫। এখন বেড়ে হয়েছে ৬৮৬। দক্ষিণ ২৪ পরগনার সারদা বিদ্যাপীঠ হাইস্কুলের পড়ুয়া প্রেরণা বৈদ্য। আগে প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৬৮৫। এখন বেড়ে হয়েছে ৬৮৬।
দ্বাদশ থেকে দশম- মালদহের রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের পড়ুয়া প্রজ্ঞান দেবনাথ। আগে প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৬৮৪। এখন বেড়ে হয়েছে ৬৮৬। বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর হাইস্কুলের পড়ুয়া সায়নদীপ ঘোষ। আগের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪ থেকে এখন বেড়ে হয়েছে ৬৮৬।
ত্রয়োদশ থেকে দশম- কন্টাই মডেল ইন্সস্টিটিউশনের পড়ুয়া সোহম করণ। আগে প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৬৮৩। এখন বেড়ে হয়েছে ৬৮৬।