নিজস্ব সংবাদদাতাঃ উত্তরপ্রদেশঃ উত্তরপ্রদেশের মহুয়াদিহ্ থানা এলাকায় ২০ বছর বয়সী তরুণীকে গলা টিপে খুন করে নদীতে ফেলার অভিযোগ উঠলো বাবার বিরুদ্ধে। মৃতার নাম কাজল। মহুয়াদিহ্ থানার হেতিমপুর মাথিয়া গ্রামের বাসিন্দা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য তৈরী হয়।
সূত্রের ভিত্তিতে জানা গেছে, কাজলের গ্রামেরই এক যুবকের সাথে সম্পর্ক ছিল। বাবা নওশাদকেও বিষয়টি জানানোর পরই কাজলকে খুন করেন বস্তায় ভরে নদীতে ফেলে দেন। আর খুনের আগে পরিবারের সদস্যদের ধর্মীয় স্থানে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন।
এরপর কাজলের নামে থানায় গিয়ে নিখোঁজ ডায়েরী করেন। আর পুলিশের সাথে তল্লাশি অভিযানে যোগ দেন। তারপর গত রবিবার তার দেহ ছোটি গণ্ডক নদী থেকে উদ্ধার হলে হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে জানা যায়, কাজল অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। এরপরেই অভিযুক্ত নওশাদকে গ্রেফতার করা হয়।