নিজস্ব সংবাদদাতাঃ মালদাঃ মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর দুই নম্বর ব্লকের দৌলতনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রাক্তন প্রধান তথা বর্তমান পঞ্চায়েত সদস্য মহম্মদ নজিবুর রহমানের মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে লোহার রড দিয়ে মারধরের অভিযোগ উঠলো প্রাক্তন তৃণমূল ব্লক সভাপতি হজরত আলি ও পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ সামাউন ইসলামের দলবলের বিরুদ্ধে।
অভিযোগ উঠছে যে, নজিবুরবাবু ব্লক সভাপতি পদে থাকাকালীন পঞ্চায়েতের গুরুত্বপূর্ণ পদ পাইয়ে দেওয়ার নামে তার কাছ থেকে হজরতবাবু ২০ হাজার টাকা নিয়েছিলেন। কিন্তু সেই পদ না পেয়ে উল্টে টাকা ফেরত চাইতে গিয়ে হুমকির মুখে পড়তে হয়। এমনকি মিথ্যা মামলাও দেওয়া হয়েছে। এই নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরেই হামলা করা হয়েছে।
Sponsored Ads
Display Your Ads Here
এই ঘটনায় হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়েছে। তবে প্রাক্তন ব্লক সভাপতি সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। উল্টে নজিবুরবাবুকে আক্রমণ করেছেন। এদিকে বিজেপি এই ঘটনায় তৃণমূলকে কটাক্ষ করতেও পিছপা হয়নি।
Sponsored Ads
Display Your Ads Here
উত্তর মালদহ জেলা বিজেপির সাংগঠনিক সম্পাদক রূপেশ আগরওয়াল জানান, ‘‘পদ পাওয়ার জন্যও এরা টাকার লেনদেন করে! আবার তা নিয়ে নিজেদের মধ্যে মারামারিও হয়। সাধারণ মানুষের জন্য এরা কি করে তা বোঝা যাচ্ছে! মানুষ সব দেখছে। জবাব ঠিক দেবে।’’
Sponsored Ads
Display Your Ads Here
অন্যদিকে, এলাকার তৃণমূল সভাপতি তবারক হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘‘দলের মধ্যে কোনো দুর্নীতি বা গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই। যা অভিযোগ করা হয়েছে তা খতিয়ে দেখে দলের মধ্যেই মিটিয়ে নেওয়া হবে।’’