Indian Prime Time
True News only ....

২৫ বছর পেরোতেই এই টেস্টগুলি করা একান্ত আবশ্যিক

- Sponsored -

- Sponsored -

মিনাক্ষী দাসঃ যতো বয়স বাড়তে থাকে আমাদের দেহে ততোই নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করার ফলে কম বয়সে অনেককেই বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা ভুগতে হয়। কারণ বয়স বাড়ার সাথে সাথে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে শুরু করে।

বিশেষ করে ২৫ বছর পেরোলেই নারীদের শরীরে বেশ কিছু সমস্যার সৃষ্টি হয়। তাই ২৫ বছর পেরোলেই নারীদের বছরে অন্তত একবার কয়েকটি মেডিকেল টেস্ট করানো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এই টেস্টগুলো করার মাধ্যমে জানা যাবে শরীর কতোটা সুস্থ আছে। এছাড়াও কোনো রোগের আশঙ্কা থাকলে তাও জানা যাবে।

চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক কোন টেস্টগুলো করাতে হবে

ম্যামোগ্রাম- বর্তমানে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। এক্ষেত্রে একটি ছোট্টো মাংসপিণ্ড বা ফোলাভাব দেখা যায়। প্রথমদিকে অধিকাংশ নারীই তা পাত্তা দেন না। ফলে ওই মাংসপিণ্ড বড়ো আকার ধারণ করে পরবর্তীতে তা স্তন ক্যান্সারে পরিণত হয়। অনেক সময়ই স্তনের ফোলাভাবটি কিন্তু ম্যালিগন্যান্ট হয়।

তাই স্তনে ব্যথা হওয়া অথবা কোনো মাংসপিণ্ড দেখা দিতেই দ্রুত চিকিত্‍সকের পরামর্শ নিতে হবে। এক্ষেত্রে ম্যামোগ্রাম টেস্ট করালেই বিষয়টি পুরোপুরি জানা যাবে।

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored -

চোখের চেক আপ- তথ্যপ্রযুক্তির যুগে কর্মসূত্রে হোক কিংবা সময় কাটানোর জন্য হোক সকলেই দীর্ঘক্ষণ স্মার্টফোন বা কম্পিউটারে চোখ রাখেন। এর জেরে ছোটো থেকে বড়ো প্রত্যেকেই অল্প বয়সে চোখের সমস্যায় ভুগে থাকেন। এই জন্য নিয়মিত চক্ষু পরীক্ষা করানো প্রয়োজনীয়।

ব্লাড সুগার টেস্ট- অনিয়মিত জীবনযাপনের কারণে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। তাই ২৫ বছর পার হলেই নিয়মিত ব্লাড সুগার পরীক্ষা করা প্রয়োজনীয়। এই স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার আগে অন্তত ১২ ঘণ্টা না খেয়ে থাকতে হয়। তাই ভোরবেলা এই পরীক্ষা করালে সঠিক ফলাফল পাওয়া যাবে।

যদি ৯৯ এর নীচে থাকে ব্লাড সুগারের মাত্রা তাহলে চিন্তার কোনো কারণ নেই। তবে ১০০-১১০ হলে তাকে প্রি-ডায়েবেটিক বলা যেতে পারে। আর ১১০ এর বেশী হলে চিকিত্‍সকের পরামর্শ নিতেই হবে।

পাশাপাশি আপনার বয়স, ওজন, শারীরিক সমস্যা ও পারিবারিক স্বাস্থ্যের ইতিহাস ইত্যাদির উপরে নির্ভর করছে যে কতোদিন অন্তর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে। নির্দিষ্ট কোনো শারীরিক সমস্যা থাকলে অবশ্যই চিকিত্‍সকের পরামর্শ মেনে নির্দিষ্ট সময় অন্তর টেস্টগুলো করানো উচিত। সেক্ষত্রে কোনো গাফিলতি করা একদম উচিত হবে না।

- Sponsored -

- Sponsored -

Get real time updates directly on you device, subscribe now.

- Sponsored -

- Sponsored -

- Sponsored